কৃষ্ণেন্দু দাস একুশ শতকের আধুনিক বাংলা ভাষার এক অখ্যাত কবি। তাঁর জন্ম ২৯ শে আগষ্ট ১৯৮৩ ইং সালে বাগেরহাট জেলায়। বাংলার ভাষা, ঐতিহ্য, সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতি রয়েছে তাঁর অদম্য আকর্ষণ। ছোটবেলা থেকেই তিনি গ্রামে বেড়ে ওঠেন। সুতরাং সহজাত প্রবৃত্তির বসেই হোক, কিংবা অন্য কোন কারণে প্রকৃতির প্রতি এক দুর্ণিবার টান তিনি অনুভব করা শুরু করেন। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে তিনি উৎসাহী ছিলেন, যে কারণে পরীক্ষায় তাঁর ফলাফল কখনও সন্তোষজনক হয়নি। বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার পর থেকেই তিনি মুলত পেশাদার ভাবে লেখালিখি শুরু করেন। তাঁর জীবন যাপন পদ্ধতি বরাবরই যথেষ্ট ভিন্নধর্মী, যার জন্যে ব্যক্তি জীবনে তিনি অজস্র বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়ঃ সূর্যের প্রখর রোদের মাঝে উত্তপ্ত রাস্তায় পথচলা, পূর্ণচন্দ্রের রাতে খোলা আকাশের নীচে সারা রাত একাকী বসে থাকা কিংবা প্রবল বৃষ্টিতে নদীর পাড়ে বসে বর্ষা যাপন তাঁর স্বাভাবিক কর্মকান্ডের মাঝে পড়ে। তিনি জীবনানন্দ দাশের ভাবধারা ও কাব্যরীতির অনুগামী। বেশির ভাগ সময়েই তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়েছেন। অবলীলায় মিশেছেন প্রায় সর্বস্তরের মানুষের সাথে। এরপর জীবনে এসেছে নানা টানাপোড়েন। কখনও তাঁর জীবনে এসেছে ঘটনা-প্রতিঘটনা, স্নিগ্ধ অথবা কুৎসিত অভিজ্ঞতা, যা তার কবিতার মধ্যে খুব সহজেই ফুটে ওঠে।
"চতুর্মাত্রিক সংলাপ" একটি বাংলা ভাষায় আর্টিকেল প্রকাশের একক ব্লগসাইট। এখানে প্রকাশিত আর্টিকেল বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিজ্ঞান, সামাজ ব্যাবস্থা, ইতিহাস এবং নিজস্ব দর্শনের ওপরে লিখিত।
শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬
কৃষ্ণেন্দু দাস সম্পর্কে-
কৃষ্ণেন্দু দাস একুশ শতকের আধুনিক বাংলা ভাষার এক অখ্যাত কবি। তাঁর জন্ম ২৯ শে আগষ্ট ১৯৮৩ ইং সালে বাগেরহাট জেলায়। বাংলার ভাষা, ঐতিহ্য, সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতি রয়েছে তাঁর অদম্য আকর্ষণ। ছোটবেলা থেকেই তিনি গ্রামে বেড়ে ওঠেন। সুতরাং সহজাত প্রবৃত্তির বসেই হোক, কিংবা অন্য কোন কারণে প্রকৃতির প্রতি এক দুর্ণিবার টান তিনি অনুভব করা শুরু করেন। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে তিনি উৎসাহী ছিলেন, যে কারণে পরীক্ষায় তাঁর ফলাফল কখনও সন্তোষজনক হয়নি। বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার পর থেকেই তিনি মুলত পেশাদার ভাবে লেখালিখি শুরু করেন। তাঁর জীবন যাপন পদ্ধতি বরাবরই যথেষ্ট ভিন্নধর্মী, যার জন্যে ব্যক্তি জীবনে তিনি অজস্র বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়ঃ সূর্যের প্রখর রোদের মাঝে উত্তপ্ত রাস্তায় পথচলা, পূর্ণচন্দ্রের রাতে খোলা আকাশের নীচে সারা রাত একাকী বসে থাকা কিংবা প্রবল বৃষ্টিতে নদীর পাড়ে বসে বর্ষা যাপন তাঁর স্বাভাবিক কর্মকান্ডের মাঝে পড়ে। তিনি জীবনানন্দ দাশের ভাবধারা ও কাব্যরীতির অনুগামী। বেশির ভাগ সময়েই তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়েছেন। অবলীলায় মিশেছেন প্রায় সর্বস্তরের মানুষের সাথে। এরপর জীবনে এসেছে নানা টানাপোড়েন। কখনও তাঁর জীবনে এসেছে ঘটনা-প্রতিঘটনা, স্নিগ্ধ অথবা কুৎসিত অভিজ্ঞতা, যা তার কবিতার মধ্যে খুব সহজেই ফুটে ওঠে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)
'দানে দানে তিন দান'
সেই আশির দশকের সূচনালগ্ন থেকেই নিজস্ব অবস্থান থেকে আমি আমার চোখে পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণ করা শুরু করেছিলাম, এখনো পর্যন্ত নিশ্চলভাবে দেখে যাচ্ছি ...
-
কৃষ্ণেন্দু দাস একুশ শতকের আধুনিক বাংলা ভাষার এক অখ্যাত কবি। তাঁর জন্ম ২৯ শে আগষ্ট ১৯৮৩ ইং সালে বাগেরহাট জেলায়। বাংলার ভাষা, ঐতিহ্য, সাহি...
-
কুয়াশাচ্ছন্ন শীতার্ত দিনগুলোতে অন্যান্য দিনের চেয়ে একটু দেরি করেই বিছানা ছাড়তে ইচ্ছে করে। শরীরের মাঝে কিংবা অবচেতনে কোথায় যেন একটা আড়ষ্টতা ব...
-
কেন জানি আজ খুব করে মনে পড়ে যাচ্ছে সেইসব দিনগুলোর কথা। তখন সবেমাত্র এস.এস.সি পরীক্ষা দিয়েছি, সেটা ছিল ২০০০ সালের কথা। পড়াশোনার সমস্ত চাপ হ...